Eligibility Criteria (যোগ্যতার মানদণ্ড):
- ঋনগ্রহীতাকে অবশ্যই পশ্চিমবঙ্গের স্থায়ী বাসিন্দা হতে হবে।
- ঋনগ্রহীতাকে অবশ্যই সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের বিজ্ঞাপিত যে কোন একটি সম্প্রদায়ের অন্তর্ভুক্ত হতে হবে।
- ঋনগ্রহীতার পারিবারিক বাৎসরিক আয় শহর এলাকায় ১,২০,০০০/- টাকার মধ্যে এবং গ্রামীণ এলাকায় ৯৮,০০০/- টাকার মধ্যে হতে হব।
- প্রথমবার ঋণের ক্ষেত্রে ঋনগ্রহীতার বয়স যে বৎসর দরখাস্ত করবে সেই বৎসরের ১ লা জানুয়ারি ১৮ থেকে ৫০ বৎসরের মধ্যে হতে হব।
- ঋনগ্রহীতার অবশ্যই স্থায়ী চলমান ব্যবসা থাকতে হবে এবং ঐ ব্যবসা সংক্রান্ত অভিজ্ঞতা থাকতে হবে।
- প্রয়োজন অনুযায়ী সংখ্যালঘু উন্নয়ন ও বিত্ত নিগমের নিয়ম অনুসারে ঋনগ্রহীতাকে জামিনদার যোগাড় করতে হবে।
Procedure of applying / How to apply (মেয়াদি ঋণের জন্য দরখাস্ত করার পদ্ধতি / কিভাবে দরখাত করতে হবে)
- নিম্নলিখিত ওয়েবসাইটের মাধ্যমে অনলাইন মেয়াদি ঋণের জন্য দরখাস্ত করা যাবে। Website: www.wbmdfc.org
Originals of the following documents to be uploaded (নিম্নলিখিত প্রমান পত্রের মূল পত্রগুলির আপলোড করতে হবে):-
- আধার কার্ড ।
- নাম বয়সের প্রমান এবং বাসগৃহের ঠিকানা সম্বন্ধীয় সঠিক তথ্যাদি আপলোড করতে হবে। যদি নাম বয়স এবং ঠিকানা সম্বন্ধে কোন সন্দেহের অবকাশ থাকে তখন স্কুল সার্টিফিকেট ব্যাঙ্ক পাসবই প্রমাণ হিসাবে গ্রহণ করা যেতে পারে।
- ঋন গ্রহীতার পারিবারিক বাৎসরিক আয় সম্পর্কে শংসা পত্র পশ্চিমবঙ্গ সরকার কর্তৃক অনুমোদিত ব্যাক্তির কাছ হতে নিতে হবে।
- ব্যাবসার প্রমান স্বরূপ বর্তমান ট্রেড লাইসেন্স নিতে হবে।
- যদি ঋণের পরিমান ২,০০,০০০/- টাকার বেশী হয় তখন আরো অন্য প্রমান পত্র ( যথা : প্রজেক্ট রিপোর্ট , কোন যন্ত্রপাত্রি ক্রয়ের কোটেশন ইত্যাদি) নিতে হবে যাহাতে তাহার বেশী অঙ্কের ঋণের চাহিদা ন্যায় সঙ্গত প্রমাণিত হয়।
- দরখাস্তকারীর ব্যাঙ্ক পাসবইয়ের প্রথম পাতার ফটো কপি নিতে হবে( অবশ্যই নির্ধারিত সরকারি ব্যাঙ্কই প্রথম পছন্দ। )
- দরখাস্ত কারিক সঙ্গে নিয়ে ব্যাবসায়িক প্রতিষ্ঠানের পরিষ্কার ছবি নিতে হবে।
- পুনঃ অর্থায়নের দরখাস্তের ক্ষেত্রে পশ্চিমবঙ্গ সংখ্যালঘু উন্নয়ন ও বিত্ত নিগমের দ্বারা “কোনো বকেয়া নাই ” শংসা পত্রর মূল পত্রটি দাখিল করতে হবে।
Providing a Surety/Guarantor (জামিনদার প্রদান):
১) ৫০,০০০/-টাকা ঋণের জন্য :-
কোন জামিনদার লাগবে না।
২) ৫০,০০০/-টাকার উর্দ্ধে এবং ১,০০,০০০/-পর্যন্ত ঋণের জন্য জামিনদার (নিম্নলিখিত ব্যাক্তি হতে পারবে):-
- সরকারি বা আধা সরকারি কর্মচারী (উদাহরণ:- স্বীকৃত বিদ্যালয়ের শিক্ষক ইত্যাদি)।
- সংখ্যালঘু উন্নয়ন ও বিত্ত নিগমের যে কোন পুরাতন ও ভালো ঋণ গ্রহীতা যিনি ঋণ নিয়ে সময় মত পরিশোধ করেছে।
- যে কোন পেশাদার ব্যাক্তি যথা ডাক্তার , ইঞ্জিনিয়ার (কারিগর),অ্যাডভোকেট (ব্যবহারজীবী)।
- যে কোন আয়কর দাতা।
৩) ১,০০,০০০/- টাকার উর্দ্ধে ঋণের জন্য:-
- সরকারি বা আধা সরকারি কর্মচারী (উদাহরণ:- স্বীকৃত বিদ্যালয়ের শিক্ষক ইত্যাদি)।
- সংখ্যালঘু উন্নয়ন ও বিত্ত নিগমের যে কোন পুরাতন ও ভালো ঋণ গ্রহীতা যিনি ঋণ নিয়ে সময় মত পরিশোধ করেছে।
- যে কোন পেশাদার ব্যাক্তি যথা ডাক্তার , ইঞ্জিনিয়ার (কারিগর),অ্যাডভোকেট (ব্যবহারজীবী)।
- যে কোন আয়কর দাতা যিনি পূর্বের আর্থিক বৎসর ন্যূনতম ১০,০০০/- টাকা আয়কর দিয়েছে।
উপরোক্ত সবক্ষেত্রে জামিনদারের বয়স যেন যে বছরের জন্য দরখাস্ত করছে সেই বছরের জানুয়ারী মাসের ১লা তারিখে ৫৫ বছরের বেশী না হয়।
Amount of Loan (ঋণেরপরিমান):-
ঋণের জন্য দরখাস্তকারী সর্বোচ্চ ৫ লক্ষ টাকা পর্যন্ত ঋণ পাবার যোগ্য।
কোন কোন ব্যাবসার ক্ষেত্রে ঋণ পাওয়া যায় তার একটি তালিকা www.wbmdfc.org এই website এ উপলব্ধ।
- ২ লক্ষ টাকার উর্দ্ধে ৫ লক্ষ টাকা পর্যন্ত ঋণের জন্য নতুন দরখাস্তকারী প্রকল্পের বিবরণ সমেত দরখাস্ত করতে হবে।
- পুনঃ অর্থায়নের দরখাস্তের ক্ষেত্রে যারা পশ্চিমবঙ্গ সংখ্যালঘু উন্নয়ন ও বিত্ত নিগমের কাছ থেকে ঋণ গ্রহণ করে সময়মত পরিশোধ করেছে কেবল তাদের দরখাস্ত বিবেচনা করা হবে।পুনঃ অর্থায়ন সব সময় কর্তৃপক্ষের বিবেচনাধীন।পুনঃ অর্থায়ন কোন ভাবে দরখাস্তকারীর অধিকার নয়।
Rate of interest (সুদের হার):-
- সুদের হার @ ৬% প্রতি বৎসর।
Recovery (পুনরুদ্ধার):-
- ঋণের পুনরুদ্ধার ত্রৈমাসিক কিস্তিতে তিন বছর অথবা পাঁচ বছরের মধ্যে করতে হবে।
Mode of repayment (ঋণ পরিশোধের রকম):-
- ৫০,০০০ টাকা ঋণের জন্য NACH এর মাধ্যমে ত্রৈমাসিক কিস্তিতে তিন বছরের মধ্যে পরিশোধ করতে হবে। আর ৫০,০০০ টাকার উর্দ্ধে ঋণের পরিমানের জন্য NACH এর মাধ্যমে ত্রৈমাসিক কিস্তিতে পাঁচ বছরের মধ্যে পরিশোধ করতে হবে।
- পরিশোধের রাশি সবসময় Scheduled ব্যাংকে পশ্চিমবঙ্গ সংখ্যালঘু উন্নয়ন ও বিত্ত নিগমের আকাউন্টে জমা হবে।
Failure to repay the loan (ঋণ পরিশোধে ব্যার্থতা):-
- ঋণ গ্রহীতা উপোরক্ত নিয়ম অনুযায়ী ত্রৈমাসিক কিস্তিতে ঋণ পরিশোধ করতে যদি কোন ভাবে ব্যর্থ হয় তাহলে ১৮৮১ সালের NI ACT অনুযায়ী ১৩৮ ধারা মতাবেক ব্যবস্থা নেওয়া হবে এবং দেশের অন্যান্য আইন অনুযায়ী কর্তৃপক্ষ যাহা স্থির করবে সেই অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
- পরিশোধে ব্যর্থ হলে বাড়তি সুদ যে দিন থেকে ঋণ পরিশোধে ব্যর্থ হবে সেই দিন থেকে যে দিন ঋণ পরিশোধ করবে সেইদিন পর্যন্ত নেওয়া হবে।
- যদি আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হয় তাহলে খেলাপিকে লিগাল চার্জের টাকা ও দিতে হবে।